বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের মোট সদস্য ১৫ জন। এই ১৫ জনের মধ্যে ১৪ জন হচ্ছেন নির্বাচিত এবং ১ জন হচ্ছেন পদাধিকারবলে বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল।
১৪ জন নির্বাচিত সদস্যের মধ্যে সাধারণ আসন থেকে নির্বাচিত ৭ জন অ্যাডভোকেট এবং ৭ টি গ্রুপে বিভক্ত আঞ্চলিক বার সমিতি হতে নির্বাচিত ৭ জন অ্যাডভোকেট। আর পদাধিকার বলে বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল বার কাউন্সিলের সদস্য এবং সভাপতি। কোন অ্যাডভোকেট পরপর বা ধারাবাহিকভাবে ২ বারের অধিক বার কাউন্সিলের সদস্য পদ গ্রহণ করবে না।
একেবারে শিরোনাম ধরে অ্যাডভোকেট তালিকাভুক্তি নৈর্ব্যক্তিক (এম সি কিউ) পরীক্ষা-২০১২ তে একটি প্রশ্ন এসেছিল। উত্তরটি আমরা উপরেরই দেখতে পাচ্ছি যে, ১৫ জন্য।
আবার, অ্যাডভোকেট তালিকাভুক্তির নৈর্ব্যক্তিক (এমসিকিউ) পরীক্ষা-২০১৭ তে এসেছিল, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের কত জন সদস্য নির্বাচিত হয়? – এর উত্তর হচ্ছে ১৪ জন। বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ১৫ জন সদস্যের মধ্যে একমাত্র পদাধিকারবলে বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল সদস্য পদ পেয়ে থাকেন এবং তিনিই সভাপতি পদে থাকে। আর বাকি ১৪ জন সদস্যকে নির্বাচিত হতে হয় এবং এই ১৪ জন থেকেই সহ সভাপতি বা ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করা হয়ে থাকে।
অ্যাডভোকেট তালিকাভুক্তির নৈর্ব্যক্তিক (এমসিকিউ) পরীক্ষা-২০১৭ তে আরেকটি প্রশ্ন এসেছিল যে, সাধারণত বার কাউন্সিলের নির্বাচন হবে বার কাউন্সিলের মেয়াদ শেষ হবার বছরের কত তারিখের মধ্যে?- উত্তর হচ্ছে, মে মাসের ৩১ তারিখ বা তার আগে।
আবার, কোন অ্যাডভোকেট বার কাউন্সিলের সদস্য পদে থাকবে না উপর্যুপরি কত বারের বেশি, এই নিয়ে প্রশ্ন এসেছিল অ্যাডভোকেট তালিকাভুক্তির নৈর্ব্যক্তিক (এমসিকিউ) পরীক্ষা-২০১৫ তে। এর উত্তর আমরা জানি যে, উপর্যুপরি ২ বারের বেশি বা পরপর ২ বারের বেশি কোন আইনজীবী বা অ্যাডভোকেট বার কাউন্সিলের সদস্য পদে থাকতে পারবেন না।